নিষিদ্ধ বচন - ২৩
আগের পর্ব - নিষিদ্ধ বচন - ২২ হেদায়েত রুমটার ভিতরে ঢুকেন নি। বাইরে থেকে দেখছেন। মেয়েটা বলল-আঙ্কেল ভিতরে আসেন না প্লিজ। হেদায়েত ঢোকার সময় পুলিশের পরিচয় দিলেও তিনি তার পুলিশি সেন্সগুলো অফ রেখেছিলেন এতোক্ষণ। মেয়েটা তাকে ভিতরে কেনো ঢুকতে বলছে সেটাতে তার সন্দেহ জাগলো। তিনি মেয়েটাকে আপাদমস্তক দেখে নিলেন। কেমন চঞ্চল চাহনি। বাসাটাতে ঢোকার পর থেকে তিনি দেখছেন মেয়েটা কেমন ছটফট করছে। তবে এটা ওর নেচারও হতে পারে। আবার ক্রিমিনালরা যখন ধরা খাবার কাছাকাছি চলে যায় তখনো এমন চাহনি দেয়। তিনি ইচ্ছে করেই বললেন না মা থাক, ভিতরে ঢুকবো না। তুমি বরং আমাকে তোমাদের বাসাটা দেখাও। বেশ বড় বাসা মনে হচ্ছে এটাকে। না না আঙ্কেল বাসা বেশী বড় নয়। মাত্র দুইহাজার পাঁচশো স্কোয়ার ফিট এটার আয়তন-যেনো একটা ঢোক গিলে বলল মেয়েটা। বাসা দেখতে চাওয়াতে মেয়েটাকে চমকে যেতে দেখলেন বলে মনে হল হেদায়েতের। তিনি একটু অনুরোধের সুরেই বললেন-আহা দেখাওনা মা তিন্নি বাসাটা। আমার বাসাটা ছোট, বুঝছো। নয়শো স্কয়ার ফিট হবে টেনেটুনে। মোতালেব দেখছি অনেক উন্নতি করেছে। কত দিয়ে কিনেছে এটা জানো তুমি? জ্বি আঙ্কেল শুনেছি প্রায় দেড়কোটি টাকা লেগ...