Posts

Showing posts from November, 2023

পার্ভার্ট - ০৯

আগের পর্ব - পার্ভার্ট - ০৮ সেদিন দারুন রান্না করলো মা। নিজের হাতেই। মাছটা পরের দিনের জন্য রেখে দেওয়া হলো। মা নিজের হাতে পরিবেশন করলো সব। আমরা খেতে বসলাম। আমি, আমার পাশে মা আর আমাদের সামনাসামনি দাদু। মা প্রথমে দাদুকে দিলো। আমি দেখলাম মা অনেকটা মাংস দাদুকে দিলো। এমনকি মুরগির দুটো পা-ই দাদুকে দিয়ে দিলো মা। মা প্রত্যেকবার আমার জন্য একটা পা বাঁচিয়ে রাখে কিন্তু এইবারে সেটার পরিবর্তন দেখে আমি অবাক হলাম। তার চেয়েও অবাক আরেকটা ব্যাপার দেখে ও শুনে।  দাদু : একি বৌমা? তুমি দুটো পাই আমাকে দিয়ে দিলে যে?  মা : খান না বাবা।  দাদু : না না বৌমা। একটা তুমি খাও।  মা : আরে না না।।।। দুটোই আপনার জন্যই বানিয়েছি। আপনিই খান বাবা।  দাদু : না বৌমা।।।।। আমি চাই একটা তুমি খাও।  এই বলে দাদু নিজের পাতের একটা মাংসের পা মায়ের প্লেটে দিয়েছি দিলো আর মাকে খেতে বললো। আর আমাকে অবাক করে দিয়ে মা নিজেই ওই পাটা হাতে নিয়ে হেসে খেতে লাগলো। আমি যে পাশে বসে আছি আর আমার যে পা কত পছন্দ সেটা যেন মা ভুলেই গেছে। এবারে মা একবার আমার দিকে তাকিয়ে বসে আছি দেখে একটু রাগী স্বরে খেতে বললো। কি আর করা? খেতে লাগলাম। ...

পার্ভার্ট - ০৮

আগের পর্ব - পার্ভার্ট - ০৭ আচ্ছা।।।।।।। যৌন চাহিদা বা কাম কি এতটাই শক্তিশালী যে একজন মানুষের চরিত্র পাল্টে ফেলতে পারে? আগে সেই মানুষ যেমন ছিল পরে অন্যরকম হয়ে যেতে পারে। কাম কি এতটাই শক্তির অধিকারী? হ্যা।।।।।। হয়তো তাই। কামের মধ্যে হয়তো সেই শক্তি প্রচন্ড পরিমানে রয়েছে। এই কাম কোনো ভেদাভেদ দেখেনা, দেখেনা কোনো বয়স, জাত, লিঙ্গ। এই কাম খোঁজে শুধুই সুখ আর সুখ। প্রয়োজনে পাল্টে ফেলতে পারে কোনো আপনজনের চরিত্র।  যেমন আমার মা। আমার নিজের জন্মদাত্রিণী। যে মাকে এতদিন আমাকে আর বাবাকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকতে দেখেছি, এইখানে আসার পর সেই মা ই যেন আমার থেকে দূরে সরে যাচ্ছিলো। যে মা আমাকে আদর না করে থাকতে পারতোনা, রোজ একবার আমার গাল টিপে বা মাথায় হাত বুলিয়ে বা কোলে তুলে আদর না করে থাকতেই পারতোনা এখন সেই মা আমার সাথে সেইভাবে কথাই প্রায় বলেনা। মানে আমি সেই সময়কারই কথা বলছি। বর্তমানে আমার মা কেমন আছে তা আমি জানিনা। কারণ।।।।।।।।। থাক সেটা পরে জানবেন। তবে যেখানেই আছে নিশ্চই আনন্দে রয়েছে। সেই কথায় পরে আসবো। আগে আমার সেই ছোটবেলার কথাগুলো শেষ করি। সেই ছোট্ট অজয় মানে আমি তখন কিছুই বোঝার বয়স হয়নি। তখন কি বা বয়স আমার...

পার্ভার্ট - ০৭

আগের পর্ব - পার্ভার্ট - ০৬ সকালে ঘুম ভাঙলো আমার। উঠে দেখি সাড়ে ছটা। চোখ কচলে উঠে বসলাম বিছানায়। না।।।।। দাদু পাশে নেই। উঠে বাথরুমে গেলাম। হিসু করে বেরিয়ে এসে আমি ঘরে গিয়ে দেখি দাদু তখনো নেই। বেরিয়ে এসে দেখলাম বাইরে বেরোনোর দরজা যেমন রাতে বন্ধ ছিল তেমনি আছে। তাহলে দাদু গেলো কোথায়? আমি ভাবলাম তাহলে হয়তো মায়ের ঘরেই আছে। আমি এগিয়ে গেলাম বারান্দা পেরিয়ে মায়ের ঘরের দিকে। হ্যা।।।।ঐতো জানলা খোলাই আছে। আর জানলার আলো ঘরে গিয়ে পড়েছে। দেয়ালে টাঙানো আয়নাতে স্পষ্ট দেখতে পেলাম মা আর দাদুকে। আরেকটু এগিয়ে গেলাম। এবারে আরও স্পষ্ট হলো। দাদু বিছানায় শুয়ে আর মা দাদুর চওড়া লোমশ বুকে মাথা রেখে শুয়ে। মায়ের আর দাদুর গায়ের ওপর লাল রঙের একটা চাদর দেওয়া তবে শুধু কোমর অব্দি তার ফলে ওপরের সব কিছু চাদরের বাইরে। আমি দেখলাম মায়ের বড়ো দুদু দুটো দাদুর বুকে লেপ্টে আছে। আর মায়ের একটা হাত দাদুর কাঁধে রাখা। হঠাৎ বাইরে কাকেদের কাঁ কাঁ শুরু হলো। বেশ জোরেই ডাকতে লাগলো কাকগুলো। তাতে দেখলাম মায়ের ঘুমটা ভেঙে গেলো। এইরে !! এবারে কি মা উঠবে নাকি? তাহলে আবার পালতে হবে। জানিনা কেন ওই ছোট বয়সেও আমার মনে হয়েছিল মা যেটা করতে করছে সেটা আ...